সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সাহিত্য রাজনীতির মিল বন্ধন

রাজনীতি এবং সাহিত্য দু’টি ভিন্ন শব্দ। কিন্তু শব্দ দুটির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের মধ্যে আন্তঃ সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে। রাজনীতির সম্পর্ক দেশ-মটি-মানুষের সাথে সাহিত্যও তেমনি। সাহিত্য মানুষের দুঃখ-দুর্দশা-অভাব-অভিযোগ, সংগ্রাম-সাহসের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে। সার্থক সাহিত্যে সমসাময়িক সমাজ জীবনের চালচিত্র শ্রেনী-বৈষম্য, আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থার ধারনা থাকে। সাহিত্য মানুষের সমস্যা চিহ্নিত করে তুলে ধরে আর রাজনীতি সে সমস্যা সমাধানের জন্য লড়াই করে। রাজনীতি এবং সাহিত্য উভয়েরি লক্ষ্য দেশ-মাটি মানুষের কল্যান সাাধন। এ অর্থে রাজনীতি এবং সাহিত্যের নিবীড় সর্ম্পকের যথার্থতার প্রমান পাওয়া যায়। সাহিত্য রাজনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহায়তা করতে পারে। সাহিত্যের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখায় রাজনীতির প্রসংগ উঠে আসতে পারে। গল্প কবিতা উপন্যাস নাটক সিনেমায় রাজনীতির প্রেক্ষাপটকে তুলে ধরা যায়। সাহিত্যিকরা সাহিত্য রচনার মাধ্যমে সমাজের চিত্র তুলে ধরে যা চলমান রাজনীতিতে গতি সঞ্চার করতে সক্ষম হয়। বিশ্ব সাহিত্যাংগনের অনেক সাহিত্য রাজনীতিকে গতিশীল করার ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের বাংলা সাহিত্যের অনেক ল...

ছেলেবেলা

কোথায় আমার হাওর-বাওড় কোথায় সবুজ বীথি, কোথায় আমার নবান্নের মাঠ শুকনো মাঠের সিঁথি। সবখানে আজ বসত বাড়ি বাগান বাড়ি কই! কোথায় আমার ছেলেবেলার কোলাহল হইচই।  কোথায় আমার জবা বকুল হাসনাহেনা  জুঁই, স্মৃতির পাতা উল্টে এখন বিঁধছে বুকে সুই। কোথায় আমার ডাহুক ডাকা শিশিরভেজা ভোর, জলছিটানো সকাল বেলার কপাট খোলা দোর। পাই না খুঁজে আগের কিছু সেসব দিনের খেলা, ক্যালেন্ডারের পাতা ঝরে হারাই ছেলেবেলা। কবিিতা- লিটন কুমার চৌধুরী