সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ঠাকুরগাঁওয়ের ঐতিহ্যবাহী বালিয়া মসজিদ

মসজিদটি তৈরি হয়েছিল এক রাতেই। জ্বিন-পরীরা সারারাত জেগে এই মসজিদ বানিয়েছে। অনেক রকমের কারুকার্যময় অলংকরণ ও পুরু দেয়াল গড়তে গড়তে রাত শেষ হয়ে যায়। দিনের আলোয় জ্বিন-পরীরা থাকে না, তাই গম্বুজের কাজ শুরু না করেই তারা চলে যায়। অসম্পূর্ণ থেকে যায় মসজিদটি- ঠাকুরগাঁওয়ের প্রাচীন মসজিদ সম্পর্কে প্রচলিত আছে এমনই লোককাহিনী। ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়া মসজিদ বছর খানেক আগে মজার এ গল্প শুনে হেসে উড়িয়ে দিলেও আগ্রহ জন্মেছিল একবার মসজিদটি দেখার। মাস দুয়েক আগে আসাদগেটে ঠাকুরগাঁয়ের ইতিহাস বিষয়ক এক আলোচনায় ব্যারিস্টার সাদিক ভাই সেই মসজিদ বিষয়ে কথা তুললেন। তিনি অনেক কিছুই জানালেন মসজিদ সম্পর্কে। অবাক হলাম জেনে যে মসজিদটি সাদিক ভাইদের পারিবারিক! আমার আগ্রহের কথা জেনে তিনি একটি ফোন নাম্বার দিয়ে বললেন যোগাযোগ করতে। নাম্বারটি ছিল শাহিদ চৌধুরীর। যিনি মসজিদটি পুনঃনির্মাণের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিলেন। ঠাকুরগাঁও গিয়েই প্রথমে শাহিদ চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলে সময় নির্ধারণ করে নিলাম। বেশ আন্তরিকতার সাথেই তিনি বালিয়ার চৌধুরী পরিবারে আমন্ত্রণ জানালেন। পরদিনই আমার সঙ্গী হলো রনি আর নির্ণয়। এরাও মসজিদটির ব্যাপারে বেশ কৌতূহলী। ঠাকুরগ...