সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

‘নিঃশর্ত মুক্তি চাই’ প্রসঙ্গে আইনি ভাবনা

 ‘নিঃশর্ত মুক্তি চাই’। বাক্যটির সঙ্গে দেশের সকল মানুষ কমবেশি পরিচিত। কোনও রাজনৈতিক কর্মী থেকে শীর্ষ নেতা কিংবা কোনও সামাজিক ব্যক্তি গ্রেপ্তার হলে স্থানে স্থানে সাঁটানো হয় নানা রঙের পোস্টার। তাতে বড় হরফে লেখা থাকে ‘নিঃশর্ত মুক্তি চাই’। বন্দী ব্যক্তির কাংখিত মুক্তি পাওয়ার আগ পর্যন্ত অলিগলি রাজপথে শ্লোগান সমাবেশে বারবার উচ্চারিত হয় ‘নিঃশর্ত মুক্তি চাই’। এ বাক্যটিকে নিয়ে লেখার শুরুতে প্রাসঙ্গিক কিছু বিষয় উপস্থাপন যুক্তিযুক্ত মনে করছি। কোনও ফৌজদারি মামলায় আসামির জামিনের প্রয়োজন হলে প্রথম সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদনটি করতে হয়। ম্যাজিস্ট্রেট ফৌজদারি কার্যবিধির ১৮৯৮-এর (৫ নম্বর আইন) ৪৯৬ ও ৪৯৭ ধারার বিধান থেকেই জামিন মঞ্জুরের ক্ষমতা পেয়ে থাকেন। এজাহার, প্রাথমিক তথ্যবিবরণী, পুলিশ ডায়েরি, তদন্ত প্রতিবেদন, আলামত উদ্ধার, ১৬১ ধারামতে গৃহীত সাক্ষ্য ও ১৬৪ ধারার বিবৃতি ইত্যাদি পর্যালোচনা করে উত্থাপিত অভিযোগের ধরন ও প্রকৃতি এবং জামিনযোগ্য অযোগ্য এর উপর ভিত্তি করে আদালতের বিচারক জামিন দেয়া না দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। দেশের ফৌজদারি আদালত গুলোতে জামিন শব্দটি বহুল প্রচলিত হলেও জামিনের ...