সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শহীদ মিনারের বিচিত্রিতা

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন চোখ খুলে দিয়েছিলো বাঙালি জাতির। সেই ফুটে ওঠা চোখে পরবর্তীতে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে বাঙালি।সিলেট মদনমোহন কলেজে শহীদ মিনারের নির্মাণশৈলীতে তাই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বাঙালির চোখ খুলে দেওয়ার বিষয়টি। এই শহীদ মিনারের নাম- ‘দৃষ্টিপাত’। ছোট বড় ১২টি জানালা দিয়ে তৈরি এই শহীদ মিনারের স্থাপত্যশৈলী বেশ আগেই নজর কাঁড়ে সিলেটবাসীর। ১৯৬৭ সালে মদনমোহন কলেজে সিলেট জেলার প্রথম শহীদ মিনার স্থাপিত হয়। সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার তৈরি করার আগে এই শহীদ মিনারে সবাই শ্রদ্ধা জানাতেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীনতাবিরোধীরা শহীদ মিনারটি ভেঙে ফেলে। ১৯৭২ সালে কলেজ ছাত্র সংসদ ভাঙা শহীদ মিনারটি পুনর্নির্মাণ করে। ২০১২ সালে স্থপতি রাজন দাশের নকশায় সিলেট সিটি করপোরেশনের অর্থায়নে প্রায় ১৯ লাখ টাকা ব্যয়ে নতুন স্থাপত্যশৈলীতে এই শহীদ মিনারকে আরও নান্দনিক করা হয়। মদনমোহন কলেজের শহীদ মিনার ‘দৃষ্টিপাত’ নিয়ে স্থপতি রাজন দাশ বলেন, বিজ্ঞজনরা বলেন বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে বাঙালি জাতির চোখ ফুটেছিল। এই আন্দোলনের কারণে পরবর্তীতে দেশ স্বাধীনের আন্দোলনে সফল হয়েছিল বাঙালি জাতি। তাই এই শহীদ মিনারের...

শিক্ষকদের ‘সুপারম্যান’ হতে হবে

হারুন স্যার। আলোকিত মানুষ-স্বপ্নদ্রষ্টা। সিলেট অঞ্চলে এক পরিচিত নাম। শিক্ষকের শিক্ষক তিনি। এ অঞ্চরে প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানে তাঁর ছাত্ররা স্বমহিমায় ভাস্বর। প্রফেসর হারুনুর রশীদ মূলত শিক্ষক। সিলেটের বিভিন্ন কলেজে প্রায় তিন যুগ পড়িয়েছেন। সাহিত্যের বিভিন্ন অনুসঙ্গ তাঁর চেনা। তিনি মনে করেন ক্লাসে পড়ানোটাই তাঁর জীবনের শ্রেষ্ট সময়। ২০১৬ সালের মার্চে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সিলেট অঞ্চলের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। জাতীয়করণের বিশাল কর্মযজ্ঞ তিনি সম্পন্ন করছেন। আর চার মাস পরে তিনি অবসরে যাচ্ছেন। অন্যান্য বিভাগে যেখানে শিক্ষকদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হয়েছে সিলেট অঞ্চলে প্রফেসর হারুনুর রশীদ ছিলেন শিক্ষকবান্ধব। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তদারকি করেছেন। অনিয়ম ধরে ভুল শোধরে দিচ্ছেন। শিক্ষাক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়া এলাকায় বিশেষ নজর দিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন। ১ ফেবব্রুয়ারি শনিবার তিনি এসেছিলেন বালাগঞ্জ সরকারি কলেজ পরিদর্শনে। এ সময় আলাপচারিতায় তিনি জন্ম, শৈশব, পড়াশোনা, শিক্ষক হিসেবে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও সবশেষে প্রশাসনে কাজ করার অভিজ্ঞতার কথা জানান। প্রফেসর হারুনুর রশীদ ১৯৬১ সালে মৌলভীবাজার সদর উপজ...