বাংলাদেশে একের পর এক ব্লগার হত্যার ঘটনায় আন্তর্জাতিক স্তরে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে৷ তবে দেশটির সরকার এই নিয়ে বিশেষ ভাবিত নয়৷ বরং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী খুনি ধরার চেয়ে ব্লগারদের লেখালেখির দিকে মনোযোগী বেশি৷
১.
ব্লগার হত্যার শুরু ২০১৩ সালে হলেও তার ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেয়েছে ২০১৫ সালে৷ এখন পর্যন্ত খুন হওয়া সকল ব্লগার সেক্যুলার আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন, যে আদর্শ বর্তমান ক্ষমতাসীন দলও ধারণ করে বলে দাবি করে৷ খুন হওয়া ব্লগারদের কেউই সরকারবিরোধী ছিলেন না৷ বরং যুদ্ধাপরাধের বিচারের মতো ইস্যুতে সরকারের সমর্থক ছিলেন৷ প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে সরকার তাদের রক্ষায় তৎপর না কেন?
এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে ভয়৷ নাস্তিক ব্লগারদের বিচারের দাবিতে গত কয়েকবছরে একাধিকবার রাজপথ কাঁপিয়েছে হেফাজতে ইসলাম নামের উগ্রপন্থি ইসলামি গোষ্ঠী৷ মুক্তমনাদের ইন্টারনেটে লেখালেখির ঘোর বিরোধী তারা৷ আর এটা এখন দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, বর্তমান সরকার কোনভাবেই হেফাজতকে ক্ষেপাতে রাজি নয়৷ তাই কোনো ব্লগার খুন হলে তার নিন্দা জানানোর বদলে ব্লগারদের ধর্মের সমালোচনামূলক লেখালেখি থেকে বিরত থাকতে বলছেন সরকার প্রধান থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যন্ত৷
dw coloum source
১.
ব্লগার হত্যার শুরু ২০১৩ সালে হলেও তার ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেয়েছে ২০১৫ সালে৷ এখন পর্যন্ত খুন হওয়া সকল ব্লগার সেক্যুলার আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন, যে আদর্শ বর্তমান ক্ষমতাসীন দলও ধারণ করে বলে দাবি করে৷ খুন হওয়া ব্লগারদের কেউই সরকারবিরোধী ছিলেন না৷ বরং যুদ্ধাপরাধের বিচারের মতো ইস্যুতে সরকারের সমর্থক ছিলেন৷ প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে সরকার তাদের রক্ষায় তৎপর না কেন?
এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে ভয়৷ নাস্তিক ব্লগারদের বিচারের দাবিতে গত কয়েকবছরে একাধিকবার রাজপথ কাঁপিয়েছে হেফাজতে ইসলাম নামের উগ্রপন্থি ইসলামি গোষ্ঠী৷ মুক্তমনাদের ইন্টারনেটে লেখালেখির ঘোর বিরোধী তারা৷ আর এটা এখন দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, বর্তমান সরকার কোনভাবেই হেফাজতকে ক্ষেপাতে রাজি নয়৷ তাই কোনো ব্লগার খুন হলে তার নিন্দা জানানোর বদলে ব্লগারদের ধর্মের সমালোচনামূলক লেখালেখি থেকে বিরত থাকতে বলছেন সরকার প্রধান থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যন্ত৷
dw coloum source
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন