বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ আমলে সাম্প্রদায়িক অশান্তি? কথাটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। তথাপি রামুসহ বিভিন্ন এলাকায় হিন্দু, বৌদ্ধ বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন ঘটছে। এজন্যে সরকারি প্রশাসনের গাফলতিকে দোষ দেওয়া যায়। কিন্তু সাধারণ মানুষকে দোষ দেওয়া যায় না। ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে অশুভ সাম্প্রদায়িক শক্তি। শাল্লা উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর যে নির্মম অত্যাচার চলেছে, তাতে একটি ধর্মীয় গোষ্ঠীর প্ররোচনা ছিল। অভিযোগ দেখে মনে হয়, এর সঙ্গে প্রশাসন ও ক্ষমতাসীন দল এবং তার যুব সংস্থারও হয়তো যোগসাজস ছিল। এই সংখ্যালঘু নির্যাতনের কারণে যুবলীগের এক কর্মী অথবা নেতা গ্রেপ্তার হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ফলে বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল ইসলামের পক্ষে এ কথা বলা সহজ হয়েছে, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন বাড়ে।’ শাল্লার ঘটনাটি হেফাজতি নেতাদের উসকানিতে হয়েছে, এ কথা সত্য হওয়া সত্ত্বেও কথাটা লেখার সময় একটু ভাবতে হয়। বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙার সময় হেফাজতিদের দায়ী করে লিখতে বসেছিলাম, তারপর দেখা গেল এই ভাস্কর্য ভেঙেছে যুবলীগের স্থানীয় নেতারা। শাল্লার হিন্দু অধ্যুষিত নোয়াগাঁও গ্রামে হেফাজতিদের উ...
''দাবায়ে রাখতে পারবা না .........''