নভেল করোনাভাইরাস। চীনের উহানে প্রথমে শনাক্ত হওয়া এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের প্রায় সব দেশ ও অঞ্চলে। এতে প্রতিনিয়ত মৃতের সংখ্যা বাড়ছে, বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যাও। ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর এখানেও বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। সারাবিশ্বে মহামারী আকার ধারণ করেছে কোভিড-১৯। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় ও সচেতনতার অভাবে বাংলাদেশ ও মরণব্যাধি করোনায় চরম মূ্ল্য দিচ্ছে।অথচ বাংলাদেশ সরকার এই মহামারী থেকে দেশের মানুষকে বাচানোর জন্য আপ্রাণ প্রয়াস কোন অংশেই কম ছিলনা।কিন্তু আমরা নিজেরাই নিজেদের করুণ অবস্থার জন্য দ্বায়ী। চিং উহাং করোনা আমাদেরকে অক্টোপাসের মতো চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে, ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছে, একেবারে নাকের ডগায়, পালাবার আর পথ নেই, এখন লড়াই করেই বাঁচতে হবে!পাড়া মহল্লায়, অফিস আদালতে, পরিচিত বন্ধু বান্ধব ও সহকর্মীদের মাঝে ক্রমশ আক্রান্তের খবর পাচ্ছি। মৃত্যুর খবর শোনার জন্য টিভির পর্দায় ও র্স্মাট ফোনের নিউজ ফিডে চোখ রেখে গা শিউরে উঠলে ও সতর্কতা নেই বললেই চলে। আবার, মফস্বলে করোনায় পজিটিভরা সামাজিক ও মানুষিকভাবে হয়রানির স্বীকার হচ্ছেন বলে ও অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।এত ...
''দাবায়ে রাখতে পারবা না .........''